সালাহ উদ্দীন রাজ্জাক | ১০ জুলাই ২০১৭ | ১:৫৪ অপরাহ্ণ
এমপি, মন্ত্রী না হয়েও গোপালঞ্জের কাশিয়ানীর মহেশপুরের সর্বজন শ্রদ্ধেয় ও আমাদের সকলের জন্য অনুকরণীয় ব্যাক্তিত্ব হচ্ছেন ব্যাসপুর গ্রামের জাকির খান। তিনি তার আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করে নিয়েছেন। আমাদের ব্যাক্তিগত জীবনে তার এই বর্ণাঢ্য জীবন থেকে অনেক কিছু শিক্ষা গ্রহণের মত রয়েছে।
বয়স ৬০ পার হলেও আমি তার মধ্যে তারুণ্য দেখেছি। তার কাজের স্পিট দেখলে আজো আমার মাঝে হিংষা জাগে। এফবিসিসিআই এর সাবেক পরিচালক জাকির খানকে দেখি সবসময় পজিটিভ চিন্তা করতে। অনেক বিষয়ে আমার তার সঙ্গে কথা হয়, আমি কখনো তাকে দেখিনি কারো বিরুদ্ধে কিছু বলতে।
গ্রাম্য রাজনীতি অনেক কঠিন হলেও আমি তাকে দেখেছি সর্বমহলের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে। রাজনীতি না করেও আমি তার মাঝে রাজনীতিবীদদের প্রতি সম্মান দেখে মুগ্ধ হয়েছি। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কর্নেল (অব.) ফারুক খান, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মরহুম শাহ আব্দুল হালিম, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি একে আজাদের প্রতি তার ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা দেখে আমি মানুষকে সম্মান করতে শিখেছি।
যেকোনো মানুষের মন জয় করার উপায়টি মোটেই সহজ নয়। কিন্তু সহজেই সেকাজটি যিনি করতে পারেন তিনি আমাদের সকলের প্রিয় জাকির খান। যাকে আমি জাকির কাকা বলি। তিনি আমাকে প্রায়ই বলেন, তুমি যদি মানূষকে ভালোবাসো তাহলে তা অন্যদেরও তোমাদের প্রতি ভালোবাসা তৈরি করবে।
একটি প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করতে অনেকের সহযোগিতা প্রয়োজন। প্রয়োজন পজিটিভ উপদেশ। আমি মনে করি দৈনিক আজকের অগ্রবাণী পরিচালনা করতে গেলে জাকির খানের পরামর্শ একান্ত প্রয়োজন। তাই আমরা আমাদের সকল কর্মকাণ্ডে তার পরামর্শ ও সহযোগিতা কামনা করছি। পরিশেষে আমরা জাকির খানের উত্তর উত্তর সমৃদ্ধি কামনা করে তার জন্য সকলের দোয়া কামনা করছি।