নিজস্ব প্রতিবেদক: | ২০ জুলাই ২০১৭ | ১০:৪০ অপরাহ্ণ
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে একটি বিশেষ পুরনো জেলা হিসাবে ফরিদপুরের উন্নয়ন তেমন একটা হয়নি। আর এটি মাথায় রেখে এবার জেলার উন্নয়নের দিকে নজর দিচ্ছেন আওয়ামী লীগ। বিশেষ করে এই উন্নয়নের আধুনিক রুপকার হচ্ছেন এলজিআরডি মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় আবার উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ফরিদপুর জেলা।
কয়েক বছর আগেও ফরিদপুর জেলার উন্নয়ন বলতে হাতে গোনা কিছু দেখা গেলেও সেই দৃশ্যপট পাল্টেছে। অভিজ্ঞমহলের মতে এলজিআরডি মন্ত্রীর একক প্রচেষ্টায় বিগত ৬ বছরে নতুন রুপ পেয়েছে ফরিদপুর। মেরিন একাডেমী প্রতিষ্ঠা, পল্লী কবি জসীমউদ্দিন স্মৃতি কমপ্লেক্স, ফরিদপুর স্টেডিয়ামের আধুনিকিকরন, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে ১ হাজার শর্য্যায় উন্নীতকরন, শিল্পকলা একাডেমী, শিশু একাডেমী, রাজেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের বেশ কয়েকটি নতুন ভবন নির্মান, আধুনিক মানের পাসপোর্ট অফিস নির্মান, নতুন স্থানে নির্বাচন কার্যালয় ভবন, ৩০ মেগাওয়ার্ট বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু। তার মধ্য একযুগ পর বন্ধ থাকা ফরিদপুরের সাথে সারাদেশের রেল যোগাযোগ চালু, শেখ রাসেল পৌর শিশু পার্ক নির্মান, ইউনিয়ন পরিষদ ভবন, ফরিপুর বাইপাশ সড়ক নির্মান, শহরে সড়ক ডিভাইডারসহ অসংখ্য কাজ নিজের তাগিদে করেছেন সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী এবং বর্তমান এলজিআরডি মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
এলজিআরডি মন্ত্রীর কথা একটিই ফরিদপুরের উন্নয়ন করতে হবে। আর সেটি করার দিকেই তিনি নজর দিয়েছেন। তার কারণেই আজ ফরিদপুর অন্যান্য জেলা থেকে উন্নয়নের দিক দিয়ে বেশ এগিয়ে। তিনি দলের জন্য স্থায়ীভাবে একটি অফিস করে দিয়েছেন। এটা ফরিদপুরের আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের জন্য বড় পাওয়া। তিনিই বুঝিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছেন আওয়ামী লীগকে ভোট দিলে উন্নয়ন হয়।