রিফাতুল আলম মুসা, সভাপতি, মুকসুদপুর উপজেলা ছাত্রলীগ | ২৭ জুলাই ২০১৭ | ৯:১৪ পূর্বাহ্ণ
আস্থা, বিশ্বাস, ভালবাসা ও নির্ভরতার প্রতিক মুহাম্মদ ফারুক খান(এম.পি)………
২০০১ সালে যখন সরকার পরিবর্তন হয়ে বি.এন.পি ও জামাত চারদলীয় জোট সরকার গঠন করে। প্রথমে ″অপারেশন ক্লিনহার্টের″ নামে বিরোধী দলের নেতা কর্মীর উপর নির্যাতন শুরু করে। সে সময় মুকসুদপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীদের সাহস দিয়ে প্রেরনা যুগিয়ে ছিলেন আমাদের নেতা ফারুক খান। তারপর ২০০২ থেকে অনেক বর্শীয়ান নেতা একের পর এক বি.এন.পি তে যোগদিতে শুরু করে আর অনেকে গা ঢাকা দেয়। অনেক নেতা কর্মীকে বিভিন্ন মামলা ও পুলিশ হয়রানীর স্বীকার হতে হয়। তখন একমাত্র ফারুক খান নেতা কর্মীদের পাশে ছিলেন।
১/১১ বাঙ্গালী জাতির জন্য আরো একটি ১৯৭৫ রের ১৫ই আগস্ট। ১/১১ পরবর্তী সময় যখন বাংলাদেশ আওয়ামীগের সর্ব্বোচ্চ পর্যায়ের নেতারা আমাদের প্রিয় নেত্রী, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, দেশরত্ন শেখ হাসিনা কে আওয়ামীলীগ থেকে বাদ দিবে বলে বিভিন্ন গনমাধ্যমে বিবৃতি দিচ্ছে এবং -২ ফর্মূলা বাস্তবায়নের জন্য
পরিকল্পনা করছে, অনেক নেতা আত্নগোপনে চলেগেছে। কিন্তু তখন ফারুক খান নীতির কাছে আপোষ করেন নি, ভয় পাননি সে দিন সেনা সমর্থীত তত্বাবোধায়ক সরকারের রক্ত চক্ষুকে, নেত্রীর পাশে থেকে জীবনবাজী রেখে রাজপথে ছিলেন ফারুক খান, দিয়েছেন একের পর এক বিবৃতি নেত্রীর পক্ষে, নেত্রী মুক্তির আন্দোলন কে বেগবান করেছিলেন। দল কে সুসংগঠিত রাখতে নেতা কর্মীদের সাহস যুগিয়ে ছিলেন । তাহার রাজনৈতিক জীবনে নেত্রীর সাথে বা দলের সাথে বেঈমানী করেন নি। তিনি অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন দল এবং নেত্রীর দেওয়া প্রত্যেকে টি দায়িত্ব। গোপালগঞ্জ বাড়ী হওয়াতে চাকুরীর পদোন্নোতির ক্ষেত্রে সঠিক বিচার পাননি। আজকে যারা মুকসুদপুর আওয়ামীলীগ নিয়ে খুব ভাবছেন তারা কোথায় ছিলেন সেদিন গুলিতে?৫ই জানুয়ারীর নির্বাচনে ও তাদের কাউকে মাঠে দেখা যায় নি…
*** ফেসবুকে রাজনীতি না করে, মাঠে আসেন দেখি কার কত জনপ্রিয়তা। ২০০৯ সালের উপজেলা নির্বাচনে দেখা গেছে কার কত জনপ্রিয়****