| ৩০ নভেম্বর ২০২০ | ৯:২৫ অপরাহ্ণ
খুলনা নগরীর ২৯ নং ওয়ার্ড এর সাধারণ জনগণের জন্য দীর্ঘদিন মানবকল্যাণ জনক ও সেবামূলক কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি একজন শেখ হারুন মানু। তিনি খুলনা মহানগর পুলিশিং কমিটির সদস্য এবং ২৯ নং ওয়ার্ড কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এলাকায় মাদক বিরোধী আন্দলোন জোরদার করেন এবং সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ নির্মূল,বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ ও ইভটিজিং বন্ধে এলাকার জনগণের আলোচনা সভা আয়োজনের মাধ্যমে প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্থা গ্রহন করেন।
উক্ত কাজের প্রতিদান সরূপ শ্রেষ্ঠ কমিউনিটি পুলিশিং সদস্য হিসেবে আই জি পি পদক প্রাপ্ত হন। তিনি ২০০৮ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্যপদ গ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। প্রস্তাবিত সদর থানা আওয়ামী লীগের পূর্নাঙ্গ কমিটিতে প্রচার সম্পাদক পদে তার নাম রয়েছে।
খুলনা মহানগর আওয়ামিলীগের সভাপতি ও খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র জনগনের আস্থার প্রতিক তালুকদার আব্দুল খালেক, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা এবং ২৯ নং ওয়ার্ড এর সুযোগ্য কাউন্সিলর, সদর থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফকির মোঃ সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে শেখ হারুন মানু এলাকায় সুনামের সাথে রাজনীতি করে যাচ্ছেন।
তিনি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মোননীত মেয়র প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক ও কাউন্সিলর প্রার্থী ফকির মোঃ সাইফুল ইসলামকে বিজয়ী করার লক্ষ্যে কাজ করেছেন ও খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ সালাউদ্দিন জুয়েলের পক্ষে নির্বাচনে কাজ করেছেন। এছাড়াও তিনি ব্যক্তিগত উদ্যোগে বিভিন্ন ধরনের সমাজসেবা মূলক কাজ করেন। এই করোনাকালীন সময়ে তিনি সার্বক্ষনীক সাধারন মানুষের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছেন।
তার সমাজসেবামূলক কাজের মধ্যে অন্যতম নারী ও শিশু নির্যাতনের প্রতিরোধ, শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরন, মেধাবী দরিদ্র শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন স্কুল ও কলেজে ভর্তির ব্যবস্থা করা, শিক্ষার্থীদের মাঝে পেন্সিল ও খাতা বিতরণ, করোনাকালীন সময়ে ফ্রি ঔষধ বিতরণ, মসজিদ, মন্দির ও বস্তি এলাকার মানুষের মাঝে হ্যান্ডওয়াশ ও সাবান বিতরণ, নিজ অর্থায়নে দ্ররিদ্র মানুষের মাঝে খাবার বিতরণ ।
এলাকার যুব সমাজ ও শিশুদের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিকাশেও তিনি ভূমিকা পালন করে থাকেন। শিশুদের চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা,খেলাধুলার আয়োজন, বৃক্ষরোপণ, বনভোজন ইত্যাদি অনুষ্ঠান নিজ উদ্দ্যেগে আয়োজন করে থাকেন।
শেখ হারুন মানু বলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে ধারন করে রাজনীতি করি, তার আদর্শ ছিল জনগণের সেবা করা। তিনি সবসময় সাধারন মানুষের কথা চিন্তা করতেন তাই আমিও চেষ্টা করি আমার সামান্য যা কিছু আছে তাই দিয়ে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেত্বতে যেন দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি ও এভাবে সব সময় সুখে দুঃখে যেন জনগণের পাশে থাকতে পারি সেই কামনা করি এবং এলাকাবাসী ও সাধারণ মানুষের কাছে আমি ও আমার পরিবারের জন্যে দোয়া প্রার্থনা করি।