অনলাইন ডেস্ক | ০৪ আগস্ট ২০১৭ | ১২:৫১ পূর্বাহ্ণ
বিভিন্ন ক্লিনিকে গিয়ে ডিম্বাণু ডোনেট করে এক-একবারের জন্য ২০ থেকে ৭০ হাজার টাকা উপার্জন করছেন যুবতিরা। তবে শুধু অর্থ উপার্জন করার জন্যই যে তারা এ কাজ করছেন তা কিন্তু নয়। তারা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন- নিঃসন্তান দম্পতিদের সন্তানলাভে সাহায্য করাই তাদের মুখ্য উদ্দেশ্য।
ডিম্বাণু ডোনেট করতে চাইলে কিছু প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয় বৈকি। যেমন- ডোনেশন সাইটে নাম নথিভুক্ত করা, ডোনেটরের বয়স, উচ্চতা, ব্লাড গ্রুপ পরিক্ষা করা, কোনও অসুখবিসুখ আছে কি না তা খতিয়ে দেখা, ডোনেশনের জন্য উক্ত যুবতী শারীরিকভাবে সক্ষম কি না- এসব বিষয় পরখ করে নেওয়া হয়। পাশাপাশি মনোবিদের সঙ্গে পরামর্শ করে জেনে নেওয়া হয় যে- ডোনেটরের মন পুরোপুরি ডোনেশনের জন্য উপযুক্ত আছে কি না। সব যাচাই বাছাইয়ের পর ডাক্তার হরমোনাল ইনজেকশন দিয়ে থাকেন। এতে করে বেশিসংখ্যায় ডিম্বাণু উৎপাদন হয়। তবে এর কিছু সাইড ইফেক্ট রয়েছে।
যেমন- বমি, মাথাঘোরা, মাথা যন্ত্রণা, খিটখিটে ভাব ইত্যাদি। ডিম্বাণু ডোনেশনের ক্ষেত্রে ডোনেটরের ‘গায়ের রং’ অনুযায়ী টাকার অঙ্ক নির্ধারিত হয়।