ইঞ্জিনিয়ার এম এম আবুল হোসেন | ১৬ জুলাই ২০১৭ | ৮:৪১ অপরাহ্ণ
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক বাণিজ্য এবং বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান এমপির উন্নয়ন কর্মকান্ড সর্বসাধারণের মধ্যে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করেছে। গোপালগঞ্জ-১ আসনে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন ও জনসেবার মধ্য দিয়ে জনগণের আস্থাভাজন ও জনপ্রিয় হয়ে ব্যাপক সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন।
মুহাম্মদ ফারুক খান এমপির প্রশ্নাতীত জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি মহলতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে। এত ষড়যন্ত্রের পরও পরপর চারবার বিপুল ভোটে তিনি এমপি নির্বাচিত হন। কাশিয়ানী-মুকসুপর উপজেলার সাধারণ মানুষ তার উপর বেশ খুশি। তিনি নির্বাচিত হলে জেলার উন্নয়ন হবে বলে যে আশায় বুক বেঁধেছিলেন এ জেলার মানুষ, তাদের আশা বিফলে যায়নি। মুহাম্মদ ফারুক খান এমপি নিজের সর্বোচ্ছ শ্রম দিয়েগোপালগঞ্জকে আধুনিকায়নে কাজ করে যাচ্ছেন। সাবেক বাণিজ্য এবং বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান এমপি মনে করেন শুধু সরকারের পক্ষে সব উন্নয়ন করা সম্ভব নয়, এজন্য দরকার সম্মিলিত প্রচেষ্ঠা।
তাইতো তিনি প্রায়ই বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হচ্ছে, প্রত্যেক মানুষ মানবিক মর্যাদায় নিজ দেশে বসবাস করতে পারবে। সেই লক্ষ্য বাস্তবায়নে বঙ্গবন্ধুর আহবানে এদেশের মানুষের অর্থনৈতিক সামাজিক ও রাজনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। তিনি বলেন, সমন্বিত উন্নয়ন হচ্ছে একটি রাজনৈতিক প্রক্রিয়া। সেজন্য রাজনীতির উন্নয়ন ঘটাতে হবে এবং জনগণকে সক্ষম করে তুলে সকল ক্ষেত্রে তাদেরকে সম্পৃক্ত করতে হবে।
লেখক : যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদ ও বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ।