নিজস্ব প্রতিবেদক | ০৯ আগস্ট ২০১৭ | ১১:৩৮ পূর্বাহ্ণ
নিজের যোগ্যতায় ও কর্মগুণে মানুষ যে, কলেজ পর্যায়ে রাজনীতি শুরু করে কেন্দ্রীয় রাজনীতির নিয়ন্ত্রক হতে পারেন যুবলীগের লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ বদিউল আলম তারই প্রমাণ। তিনি একজন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ব্যক্তিত্ব। একাধারে তিনি একজন, রাজনীতিক, সমাজসেবক ও শিক্ষানুরাগী।
মুহাম্মদ বদিউল আলম সদা কর্মচঞ্চল, মানবদরদি ও দানশীল ব্যক্তিত্ব। সততা ও নিষ্ঠার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন যদি কেউ এমন কোনো আদর্শবান রাজনীতিবিদ কিংবা সমাজসেবীর নাম বলতে চান তাহলে নিঃসন্দেহে তার নাম বলতে হবে। যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে সাহায্যের হাত বাড়ানো এবং অসহায় মানুষের কল্যাণে এগিয়ে আসার বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে একজন উঁচুমাপের সমাজসেবক হিসেবে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছেন। অসম্ভব মেধা, প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস ও সময়োপযোগী কর্মোদ্যগের মাধ্যমে বহু আগেই সমাজে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন।
যুবলীগের লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ বদিউল আলম আওয়ামী লীগের জন্য নিবেদিত প্রাণ। তিনি দলের ক্রান্তিকালে শেখ হাসিনার প্রতিটি নির্দেশ পালনের মাধ্যমে সারা দেশে আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করতে চেষ্টা করেছেন। সামরিক শাসন আর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে রাজপথে ছিলেন।
স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্রলীগের রাজনীতির মাধ্যমে আওয়ামী লীগে প্রবেশ করেন। হামলা-মামলা-নির্যাতন- জেল জুলুম সহ্য করে তিনি এক এক করে হয়েছেন, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক, সহ প্রচার সম্পাদক, এমনকি ছাত্রলীগের সম্মেলনের নির্বাচন কমিশনার।
চট্টগ্রামের মাটি ও মানুষের নেতা মুহাম্মদ বদিউল আলম সৎ রাজনীতিবিদ হিসেবে সর্ব মহলে পরিচিত। তার বিরুদ্ধে কোন দুর্নীতির অভিযোগ কেউ কখনও করতে পারেনি।
আওয়ামীলীগ সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম -১২ আসনে নৌকা প্রতীকের মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে জনপ্রিয়তায় ও আন্দোলন সংগ্রামে সামনের সারিতে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ায় যুবলীগের লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ বদিউল আলম সবার চেয়ে এগিয়ে আছেন। চট্টগ্রাম -১২ আসনের স্থানীয় জনগণ তাকে অনেক ভালোবাসেন। তাই সবাই বলে, চট্টগ্রাম -১২ আসনে বিএনপি-জামায়াতের যত ভোট ব্যাংকই থাকুক না কেন, মুহাম্মদ বদিউল আলম নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে তাকে পরাজিত করা প্রায় অসম্ভব।