
ডেস্ক | শনিবার, ১১ জানুয়ারি ২০২০ | প্রিন্ট
সিটি নির্বাচন সমন্বয়ের জন্য আওয়ামী লীগের দুই হেভিওয়েট নেতাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। ঢাকা উত্তরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য এবং জনপ্রিয় নেতা তোফায়েল আহমেদকে। আর দক্ষিণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল আরেক উপদেষ্টা এবং প্রভাবশালী নেতা আমির হোসেন আমুকে। আওয়ামী লীগ আশা করেছিল যে শেষ পর্যন্ত হয়তো নির্বাচন কমিশন তাদের দাবি মেনে নেবে। অন্তত এমপিদেরকে নির্বাচনী প্রচারণার সুযোগ দেবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন কঠোর অবস্থান জানিয়ে দিল এবং তারা বলল যে, মন্ত্রী-এমপিরা নির্বাচনী প্রচার প্রচারণার কোনো সুযোগ পাবে না। এর ফলে শুরুতেই একটা মনস্তাত্ত্বিক ধাক্কা খেল আওয়ামী লীগ।
আওয়ামী লীগের এখন দুই সমন্বয়ককেই সরে যেতে হবে। প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে তারা নির্বাচনী প্রচারণায় কোনোরকম ‘দৃশ্যমান’ কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।
অন্যদিকে বিএনপি শুরুতেই একটি সুবিধা পেল। তা হলো, বিএনপির সমস্ত হেভিওয়েট নেতাই নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারবেন। কারণ তারা কেউই এমপি নন। শুরুর ধাক্কা সামলে আওয়ামী লীগ কীভাবে নির্বাচনী প্রচারণায় এগিয়ে আসতে পারে সেটাই এখন ভোটারদের দেখার বিষয়।
Posted ৩:৫৮ অপরাহ্ণ | শনিবার, ১১ জানুয়ারি ২০২০
ajkerograbani.com | shalauddin Razzak
.
.
Archive Calendar