রফিক আহমেদ ডলার | ১৯ জুলাই ২০১৮ | ৮:৩৬ পূর্বাহ্ণ
স্নেহভাজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক ছাত্রদল সভাপতি জনাব হাসান মামুন তার রাজনৈতিক ভাবগুরু হাবিব উন নবী খাঁন সোহেল ভাই কে নিয়ে যৌক্তিক এক স্ট্যাটাস দিয়ে বিশাল ক্যাচালের এক পর্যায়ে চিৎকার দিয়ে জানতে চেয়েছেন অযাচিত কমেন্টসকারীদের নিকট মার চেয়ে কি মাসীর দরদ বেশী ?? তেমনি এক আম জনতা বা বিএনপি’র তৃণমূল কর্মী হিসেবে আমার ও জানতে বড়ই মুন চায় শামসুর রহমান শিমূল বিশ্বাস কে নিয়ে অযাচিত স্ট্যাটাস প্রদানকারীদের নিকট , ভাইডিগণ মা’র চেয়ে কি মাসীর দরদ বেশী ?? দালাল, সরকারের এজেন্ট এবং সর্বশেষ সরকারের নিকট দলের তথ্য পাচারকারী হিসেবে চিহ্নিত এই ভদ্রলোক কে কেনো দেশনেত্রী বা জনাব তারেক রহমান এখনো চিনতে পারছেন না এই প্রশ্নের উত্তর কারো নিকট নেই , কেনো নেই তার সদুত্তর ও কোন অভিযোগকীরী দিতে পারছেন না !! আমার সাথে তার কোন ব্যক্তিগত সম্পর্ক নেই , নেই তেমন কোন আলাপচারীতা । তাকে নিয়ে গতবছর ও লিখেছিলাম , এবার ও লিখলাম । পক্ষ বিপক্ষ যা মন চায় কমেন্টস করেন সমস্যা নেই কয়েকটি কারণে । অন্যতম কারণ হলো বিগত কয়েকবছর তার বিরুদ্ধে কথা বলে তন্য তন্য করে খুজেঁ ও আর্থিক কেলেংকারির কোন ঘটনা সামনে এলোনা । যে পদে তিনি আসীন সেখান থেকে তার অন্যান্য পূর্বসুরীদের ন্যায় কোন রাজনৈতিক ষন্ডা-গুন্ডা সৃষ্টির ইতিহাস পেলাম না । রাজনৈতিক মেধা – অভিজ্ঞতা এবং প্রজ্ঞা মিলিয়ে তার বিরুদ্ধে কূৎসা রটনাকারীদের চেয়ে তিনি অনেকখানিই এগিয়ে থাকার পরে ও প্রতিশোধ পরায়ন হয়ে উঠতে দেখা যায়নি তাকে । বরং পারিবারিক ঐতিহ্যে অনেক অতিকথন নেতার চেয়ে ও তিনি অভিজাত ! আর যারা তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলছেন বা তৃতীয় পক্ষ দিয়ে তুলতে সহযোগীতা করছেন তাদের কেউ দেশনেত্রীর গুলশান অফিস কেন্দ্র করে কোটি টাকা অনৈতিকভাবে হাতিয়ে , লুইচ্চামির অভিযোগ আর চাঁদাবাজিতে হাতেনাতে ধরা পরে এখন বহুদূরে ছিটকে পরেছেন …? বিএনপি চরম দু:সময় পার করছে এখন । অহেতুক বিভ্রান্তি না ছড়িয়ে দল কে গোছানোর কাজে সকলে মনোনিবেশ করি । স্মরণে রাখি এই চাকুরিজীবি ভদ্রলোকের ব্যপারে সিদ্ধান্ত নেয়ার এখতিয়ার শুধুমাত্র বিএনপি চেযারপার্সন এবং সিনিয়র ভাইস-চেয়ারম্যান এর , আমাদের নয় ।