পরশ উজির | ০২ জুলাই ২০১৮ | ১১:২৯ পূর্বাহ্ণ
পরিচ্ছন্ন রাজনীতির উৎকৃষ্ট উদাহরণ এস এম কামাল হোসেন। যিনি এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের নেতা অন্যতম নেতা। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে গতিশীল করতে সব সময় অব্যাহত থাকে যার প্রচেষ্টা।
রাজনীতিতে সুখের সময়ের বন্ধু অনেকে হয় কিন্তু বিপদের মুহূর্তে সংগঠনের পাশে থাকাই যোগ্য কর্মীর কাজ, আর সেই কাজটিই করেন এস এম কামাল হোসেন। রাজনীতিতে উত্থান-পতন হয়ে থাকে তবে সত্যিকারের কর্মীরা সর্বদাই একই ভূমিকা পালন করে। বিপদের মুহূর্তেও যোগ্য নেতাকর্মীরা তাদের দায়িত্ব ভুলে যায় না। যা এস এম কামালকে দেখেই বোঝা যায়।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রভাবশালী সদস্য এস এম কামাল হোসেনের রাজনীতির মূল পাথেয় হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, আর জননেত্রী শেখ হাসিনাই যার মূল অনুপ্রেরনা। মিছিল, মিটিং, স্লোগান, নির্বাচনী সমাবেশ, সহ সকল ধরনের সাংগঠনিক কার্যক্রমে তার উপস্থিতি শতভাগ। এস এম কামাল যেমন একজন অনলবর্ষী বক্তা; তেমন একজন দক্ষ সংগঠক।
ছাত্রলীগের মাধ্যমে রাজনীতিতে প্রবেশ করা এস এম কামাল ছিলেন ওরাকান্দি মিড হাই স্কুল ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, খুলনা মজিদ মেমোরিয়াল সিটি কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক, খুলনা জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, খুলনা মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি।
জাতীয় ছাত্রলীগের পর্যায়ক্রমে কেন্দ্রীয় কমিটির প্রচার সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক এবং সাধারণ সম্পাদক। ১৯৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের অন্যতম নেতা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটের সদস্য। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের দীর্ঘদিনের উপ কমিটির সহ সম্পাদক। বর্তমান বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহি সদস্য।
গোপালগঞ্জের, কাশিয়ানীর জোনাসুরে ১৯৬০ সালের ৩১ জানুয়ারি জন্মনেওয়া এস এম কামাল হোসেন ১৯৭৬ সালে ওরাকান্দি মিড হাই স্কুল থেকে এস এস সি, খুলনা সিটি কলেজ থেকে এইচএসসি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স করেন লাইব্রেরি সাইন্স নিয়ে। সিটি ল কলেজ থেকে এলএলবি পাশ করে ঢাকা বারের সদস্য হন এস এম কামাল হোসেন।