অনলাইন ডেস্ক | ১৭ জুন ২০১৮ | ৬:১২ অপরাহ্ণ
সারা জীবন কাটিয়েছিলেন ব্রহ্মাণ্ড, কৃষ্ণ গহ্বর নিয়ে গবেষণা করে। মৃত্যুর পর স্টিফেন হকিংয়ের কণ্ঠ ছড়িয়ে গেল সেই ব্রহ্মাণ্ডেই।
গতকাল শুক্রবার লন্ডনের ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে তার চিতাভস্ম রাখা হয় নিউটন চার্লস ডারউইনের মাঝে। তারপর হকিয়ের যান্ত্রিক কণ্ঠ দিয়ে তৈরি গ্রিক সঙ্গীত পরিচালক ভ্যাঙ্গেলি রচিত বিশেষ স্বরলিপি রেডিও শব্দতরঙ্গের মাধ্যমে মহাশূন্যে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। পৃথিবীর সংরক্ষণ নিয়ে তার ৬ মিনিটের ওই বার্তা তারপর প্রেরণ করা হয় ৩৫০০ আলোকবর্ষ দূরে ১এ০৬২০–০০ কৃষ্ণ গহ্বরে। ১৯৭৫ সালে সেই কৃষ্ণ গহ্বর আবিষ্কার করেন হকিং।
হকিং’র মেয়ে লুসি হকিং বলেন, তার বাবা জীবনভর মহাশূন্য, ব্রহ্মাণ্ডের রহস্য নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। তাকে সম্মান জানাতে পৃথিবীবাসীর এই উদ্যোগ প্রশংসনীয়। তার বাবার কণ্ঠ মহাশূন্যে রয়ে গেল, এটা তাদের তিন ভাইবোনের কাছেই গর্বের বিষয়।