সজল খান | ২৯ জুলাই ২০১৭ | ৯:৪০ পূর্বাহ্ণ
আস্থা, বিশ্বাস, ভালোবাসা ও নির্ভতার প্রতীক মুহাম্মদ ফারুক খান এমপি। ১৯৮৮ সালে যখন বন্যায় প্লাবিত হয়। তখন দুর্ভিক্ষ শুরু হয় মুকসুদপুরে। তখন দুর্ভিক্ষের সময় সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ছুটে আসেন আমাদের প্রাণপ্রিয় নেতা লেঃ কঃ মুহাম্মদ ফারুক খান এবং বিপদগ্রস্ত অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ান।
তখন অসহায় মানুষ গুলো তাকে পাশে পেয়ে আস্থা ফিরে পায়। তখন টলারে করে বন্যা কবলিত মানুষের দারে দারে গিয়ে সাহায্যের হাত বাড়ান। ১-১১ এর সময় যখন কিছু হাইব্রিড নেতা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে মাইনাস করার চেষ্টা করে তখন ফারুক খান রাজ পথে জননেত্রী শেখ হাসিনার পাশে এসে দাঁড়ায়। ফারুক খানের উপর অনেক চাপ সৃষ্টি করে প্রশাসন অনেক ভয় দেখান। কিন্তু ফারুক খান তার নীতিতে অটল। তিনি নেত্রীর সাথেই ছিলেন।
এখন অনেক হাইব্রিড নেতা জন্ম নিয়েছে যারা ফারুক খানকে নিয়ে সমলোচনা করেন। কিন্তু তারা জানেন না ফারুক খানের রাজনীতির ফসল জনগণ। জনগণ তাকে ভালোবাসে তাই মুকসুদপুর – কাশিয়ানী থেকে ৪ বার বিপুল ভোটে জয় লাভ করান। যারা দূর থেকে ঢিল মারেন পারলে রাজনীতির মাঠে আসেন। দেখেন জনগণ কাকে ভালোবাসে। মুকসুদপুরের মাটি ফারুক ভাইয়ের ঘাটি। ফারুক ভাইয়ের সাথে ছিলাম, আছি, থাকবো ইনশাল্লাহ। আমি হিমালয় দেখতে চাই না। আমি ফারুক খানকে দেখেছি। আমি তাজমোহল দেখতে চাই না, আমি ফারুক ভাইয়ের ভালোবাসা পেয়েছি। আমি সংসদ ভবন দেখতে চাই না, আমি বঙ্গবন্ধুর সমাধি দেখেছি।