
নিজস্ব প্রতিবেদক | শুক্রবার, ০৪ নভেম্বর ২০২২ | প্রিন্ট
জুমার দিনে গোসল করা, উত্তম এবং পরিষ্কার কাপড় পরিধান করা, তাড়াতাড়ি মসজিদে যাওয়া, পায়ে হেঁটে মসজিদে যাওয়া, ইমামের কাছাকাছি বসা. যদি (নামাজের) কাতার পূর্ণ হয়ে যায়, তা হলে মুসল্লিদের কাঁধের ওপর দিয়ে ডিঙিয়ে সামনে যাওয়ার চেষ্টা না করা।
মসজিদে কোন অনর্থক কাজ না করা, যেমন নিজের কাপড় বা চুল বা অন্য কিছু দিয়ে খেলা না করা, মনযোগ সহকারে খুতবা শোনা, জুমার দিনে সুরা কাহাফ তেলাওয়াত করা।
হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে, যে ব্যক্তি জুমার দিনে সুরায়ে কাহাফ তেলাওয়াত করবে; তার জন্য আরশের নিচ থেকে আসমান বরাবর এক নুর জাহির করা হবে; যা কেয়ামতের অন্ধকারেও তার কাজে আসবে এবং এই জুমা থেকে নিয়ে পূর্ববর্তী জুমা পর্যন্ত (মাঝখানে) তার সকল সগিরা গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।
জুমার দিনে অধিক পরিমাণে দরুদ শীফ পাঠ করা।
হুজুর সা. এরশাদ করেন, জুমার দিনে আমার প্রতি অধিক পরিমাণে দরুদ শরীফ প্রেরণ কর। কেননা, সে দরুদ আমার প্রতি পেশ করা হয়।
জুমার দিনে চুলে তেল লাগানো আতর বা সুগন্ধী ব্যবহার করা সুন্নত। হাত পায়ের নখ কাটা আরো গোপনীয় কাজ করা।
আল্লাহ তা’য়ালা আমাদের সবাইকে আমল করার তাওফিক দান করুন।
Posted ৩:৪৩ পূর্বাহ্ণ | শুক্রবার, ০৪ নভেম্বর ২০২২
ajkerograbani.com | Salah Uddin