
নিজস্ব প্রতিবেদক | মঙ্গলবার, ০৮ নভেম্বর ২০২২ | প্রিন্ট
জাতিসংঘ জলবায়ু সম্মেলনে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও শিল্প খাতের কার্বন নিঃসরণ কমানো নিয়ে যত আলোচনা হয়, খাদ্য ও কৃষি নিয়ে তার ছিটেফোঁটাও হয় না। তবে এ বছর তার ব্যতিক্রম হতে পারে। শার্ম আল শেখে রবিবার থেকে শুরু হওয়া কপ ২৭-এ খাদ্য নিরাপত্তা ও কৃষি যেন আলোচনায় প্রাধান্য পায় তার তাগিদ দিয়েছেন কৃষকরা। বিশ্বের প্রায় ৩৫ কোটি কৃষকের প্রতিনিধিত্বকারী কয়েকটি সংগঠন সোমবার এ বিষয়ে বিশ্বনেতাদের উদ্দেশে খোলা চিঠি দিয়েছে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর বিশ্ব জ্বালানির পাশাপাশি গুরুতর খাদ্য সংকটে পড়েছে। যুদ্ধের শুরুর পর পর যে অবস্থা ছিল এখন তার চেয়ে কিছুটা উন্নতি হলেও খাদ্য নিরাপত্তার দীর্ঘমেয়াদি চিত্রটা খুব স্পষ্ট নয়। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত খরা, দাবানল ও বন্যার মতো দুর্যোগ খাদ্য উৎপাদনের জন্য হুমকি সৃষ্টি করেছে। ভবিষ্যতে খাদ্যের অভাব জ্বালানি সংকটের চেয়েও বড় রূপ নিতে পারে।
এমন প্রেক্ষাপটে নেতাদের উদ্দেশে লেখা খোলা চিঠিতে কৃষকরা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত সহ্য করার মতো কৃষিব্যবস্থা গড়ে তুলতে হলে সবচেয়ে বেশি সাহায্য দরকার ছোট ও প্রান্তিক কৃষকদের। এশিয়া ও সাব-সাহারান আফ্রিকার ৮০ শতাংশ খাদ্যশস্যই উৎপাদন করেন এ ধরনের কৃষকরা। স্পষ্টতই, বৈশ্বিক খাদ্য নিরাপত্তা অর্জনের জন্য এসব ছোট ও প্রান্তিক কৃষকের কোনো বিকল্প নেই। অথচ, দশকের পর দশক ধরে তাঁরা উপেক্ষিত। বৈশ্বিক জলবায়ু অর্থায়নের মাত্র ১.৭ শতাংশ গেছে এসব ক্ষুদ্র কৃষকের কাছে। ছোট কৃষকদের উন্নত প্রযুক্তি ও প্রয়োজনীয়
Posted ৩:৫৯ পূর্বাহ্ণ | মঙ্গলবার, ০৮ নভেম্বর ২০২২
ajkerograbani.com | Salah Uddin