
নিজস্ব প্রতিবেদক | বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২২ | প্রিন্ট
মানসিক চাপ কমাতে আমরা অনেক রকম উপায় খুঁজি। চুমু হচ্ছে সেই অনুভূতি যা মানসিক চাপ কমিয়ে দেয়। দুই জন মানুষের পারস্পরিক ঘনিষ্ঠতার সর্বোচ্চ প্রকাশ হচ্ছে চুমু। কারণ শারীরিক সম্ভোগের একটা জরুরি ধাপ হিসাবেও বিবেচিত হয় এটি। তবে সাম্প্রতিক কালের গবেষণা থেকে জানা যাচ্ছে চুমু খাওয়ার আরো কয়েকটি স্বাস্থ্যকর দিকও রয়েছে। যেমন-
>>চুমু খাওয়ার মূহূর্তেই মস্তিষ্কে স্ট্রেস হরমোনের মাত্রা কমে যায়। তাই প্রবল মানসিক অশান্তির মূহূর্তে চুমু খেলে অনেকটা শান্ত লাগে।
>>চুমু খেলে আপনার দাঁত ও মুখের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।সঙ্গীকে চুমু খাওয়ার সময় পরস্পরের লালা মিশে যায় এবং তাতেই দাঁত,মাড়ি ও মুখের সার্বিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়।
>>চুমু খাওয়ার সময় হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়। শরীরের শিরা ও ধমনীগুলো প্রসারিত হয়।তাতে শরীরে স্বচ্ছন্দে রক্ত প্রবাহিত হত্যা পারে এবং রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
>>ভালোবাসার মানুষকে চুমু খেলে মন তো ভাল থাকবেই।পরস্পরের ঘনিষ্ঠ হওয়ার সময় শরীরে একগুচ্ছ হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়।এইসব হরমোন আপনাকে মানসিক দিক থেকে চাঙ্গা করে তোলে।
>>ডিপ কিসের সময় পার্টনারের মুখের লালার সঙ্গে আপনার মুখের লালা মিশে যায়। ফলে আপনার শরীর নতুন ধরণের ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে পরিচিত হয়। কাজেই স্বাভাবিকভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।
>>চুমু খাওয়ার সময় আপনার মুখের ৩০টি পেশী সচল হয়ে ওঠে।ফলে মুখের একধরণের ব্যায়াম হয়ে যায়।পাশাপাশি চুমু খেলে প্রতি মিনিটে ২৬ ক্যালোরি পর্যন্ত খরচ হতে পারে।
>>চুমু খেলে মুখে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। ফলে মুখের ত্বক টানটান ও সতেজ থাকে।
সুতরাং বুঝতে পারছেন যে সুস্থ থাকার জন্য জীবনে চুমু খাওয়াটা কতখানি আবশ্যক। সুতরাং সুস্থ থাকতে হলে সঙ্গীকে নির্দ্বিধায় চুমু খান।
Posted ৭:০৭ পূর্বাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২২
ajkerograbani.com | Salah Uddin