নিজস্ব প্রতিবেদক | রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ | প্রিন্ট
দশ বছরের বিরতি দিয়ে এপ্রিলে শুরু হওয়ার কথা ছিল চতুর্থ সুপার কাপের আসর। কিন্তু স্পন্সর না পাওয়ায় তা সময়মতো আয়োজন করতে পারছে না বাফুফে। স্পন্সর পাওয়া সাপেক্ষে পরবর্তী সময়ে বছরের যে কোনো সময় আয়োজন করতে চায় আয়োজক কমিটি।
২০১৩ সালে আয়োজন করা হয়েছিল সবশেষ কোটি টাকার সুপার কাপ। ১০ বছরের বিরতি দিয়ে তা এপ্রিলে মাঠে গড়ানোর কথা ছিল। কিন্তু আবারও ঝুলে গেল সুপার কাপের ভাগ্য।
গত সেপ্টেম্বরে বাফুফে সভাপতি কাজী সালাহউদ্দিন ঘোষণা দেন আবারও সুপার কাপ আয়োজনের। ফেব্রুয়ারিতে তার বাছাই পর্ব আয়োজনেরও কথা হয়েছিল। ২ থেকে ১৩ এপ্রিল হবে মূল পর্ব। কিন্তু স্পন্সর না পাওয়ায় সেখান থেকে পিছিয়ে আসতে হচ্ছে বাফুফেকে।
বাফুফের সহসভাপতি মহিউদ্দিন মহি বলেন, ‘দুর্ভাগ্যজনকভাবে স্পন্সরের সঙ্গে কথাবার্তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। সুপার কাপ তো সুপার কাপের মতোই হবে। তাই স্পন্সরের সঙ্গে কথাবার্তা চালিয়ে যাচ্ছি।’
বাফুফের নেই কোনো কার্যকরী মার্কেটিং কমিটি। দুই বছরের বিরতি দিয়ে ২০০৯, ২০১১ ও ২০১৩ সালে হয়েছিল সুপার কাপের আসর। তখনও দেশের ফুটবলে কোটি টাকা দেয়ার মতো পৃষ্ঠপোষক ছিল। ১০ বছরের ব্যবধানে সেই জনপ্রিয়তা কমেছে। তাই স্পন্সর যোগার করতে পারছে না সুপার কাপের আয়োজক কমিটি।
বাফুফের সহসভাপতি বলেন, ‘তাদের সঙ্গে কথাবার্তা নিশ্চয়ই চলছে। মার্কেটিং অফিসার আছে, তারা এই বিষয়টা দেখছে। তারা চেষ্টা করে যাচ্ছে।’
৬ দলের অংশগ্রহণে হবে এবারের সুপার কাপ, যা আয়োজিত হতে পারে এক বা একাধিক ভেন্যুতে। স্পন্সর পেলে একটু পিছিয়ে সুপার কাপ আয়োজন করতে চায় বাফুফে।
Posted ২:৫৮ পূর্বাহ্ণ | রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
ajkerograbani.com | Salah Uddin