মঙ্গলবার ১৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

পাহাড়ি জেলা রাঙ্গামাটিতে বর্তমান সরকারের অবকাঠামোগত উন্নয়নের ফলে বদলে গেছে এখানকার মানুষের জনজীবন। বদলে গেছে পার্বত্য জনপদ। এক সময়কার পিছিয়ে পড়া পার্বত্য জনপদ এখন উন্নয়নের দিকে অনেকটা এগিয়ে গেছে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতুমুক্ত করতে রাঙ্গামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীনে ১৮টি স্থানে নির্মিত হচ্ছে কংক্রিটের সেতু।   ওই স্থানগুলোতে থাকা ১৮টি পুরোনো ও ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু অপসারণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে ৭টি সেতু নির্মাণাধীন রয়েছে। অবশিষ্ট ১১টি সেতু ডিপিবি’র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। প্রকল্পটি শেষ হলে এই জেলাকে বেইলি সেতুমুক্ত ঘোষণা করা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ।  সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, নির্মাণাধীন সেতুর মধ্যে রানীর হাট-কাউখালী সড়কের ৪টি, মানিকছড়ি-বগাছড়ি- মহালছড়ি- খাগড়াছড়ি সড়কে ৫টি, ঘাগড়া- বড়ইছড়ি- বাঙ্গালহালীয়া- বান্দরবান সড়কে ১টি,বগাছড়ি-নানিয়ারচর-লংগদুসড়কে ৬টি এবং বাঙ্গালহালিয়া- রাজস্থলী সড়কে ২টি। মোট ১৮টি। এরমধ্যে ৭টি সেতু নির্মাণধীন রয়েছে। অবশিষ্ট ১১টি সেতু ডিপিবি’র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।  সরেজমিন নানিয়ারচর ও কাউখালী উপজেলা ঘুরে দেখা গেছে, কোনো কোনো বেইলি সেতুতে নেই সেতুর পাটাতন। আবার কোনো কোনো সেতুর তলদেশ থেকে মাটি সরে গেছে এবং অনেক পুরোনো একেবারেই জরাজীর্ণ হয়ে গেছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন যানবাহন সহ পথচারী যাতায়াত করছেন। এই ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু পরিবর্তন করে কংক্রিটের বা পাকা সেতু নির্মাণের দাবি জানান স্থানীয়রা।  নানিয়ারচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রগতি চাকমা ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু পরিবর্তন করে নতুন করে পাকা সেতু নির্মাণ করার জন্য সড়ক ও জনপথ বিভাগ ও বর্তমান সরকারের যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের কাছে দাবি জানান।  রাঙ্গামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী রবিউল আওয়াল জানান, রাঙ্গামাটি একটি পাহাড়ি অঞ্চল। এখানে অনেক ছড়াই বিদ্যমান। তাই বেইলি সেতুর সংখ্যাও বেশি। চট্টগ্রামের জোনের আওয়তায় যে কয়েকটি বেইলি সেতু আছে, তা এক সঙ্গে বেইলিমুক্ত করার জন্য ডিপিবি তৈরি করেছেন।  রাঙ্গামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমা জানান, রাঙ্গামাটিতে সড়ক বিভাগের অধীনে ৬টি সড়ক রয়েছে। এই সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ২৩২ কিলোমিটার। এরমধ্যে বর্তমানে ১৮টি বেইলি সেতু রয়েছে। বর্তমান সরকারের উদ্যোগে ১৮টির মধ্যে ৭টি বেইলি সেতু নির্মাণাধীন রয়েছে এবং বাকী ১১টি বেইলি সেতু পাকা সেতুতে উন্নীত করার জন্য ডিপিবি’র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।   তিনি আরো জানান, এই বেইলি সেতুগুলো পাকা সেতুতে উন্নীত হলে এখানকার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন হবে এবং আত্মকর্মসংস্থান ও পর্যটন শিল্পের বিকাশ বৃদ্ধি পাবে।

পাহাড়ি জেলা রাঙ্গামাটিতে বর্তমান সরকারের অবকাঠামোগত উন্নয়নের ফলে বদলে গেছে এখানকার মানুষের জনজীবন। বদলে গেছে পার্বত্য জনপদ। এক সময়কার পিছিয়ে পড়া পার্বত্য জনপদ এখন উন্নয়নের দিকে অনেকটা এগিয়ে গেছে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতুমুক্ত করতে রাঙ্গামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীনে ১৮টি স্থানে নির্মিত হচ্ছে কংক্রিটের সেতু। ওই স্থানগুলোতে থাকা ১৮টি পুরোনো ও ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু অপসারণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে ৭টি সেতু নির্মাণাধীন রয়েছে। অবশিষ্ট ১১টি সেতু ডিপিবি’র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। প্রকল্পটি শেষ হলে এই জেলাকে বেইলি সেতুমুক্ত ঘোষণা করা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ। সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, নির্মাণাধীন সেতুর মধ্যে রানীর হাট-কাউখালী সড়কের ৪টি, মানিকছড়ি-বগাছড়ি- মহালছড়ি- খাগড়াছড়ি সড়কে ৫টি, ঘাগড়া- বড়ইছড়ি- বাঙ্গালহালীয়া- বান্দরবান সড়কে ১টি,বগাছড়ি-নানিয়ারচর-লংগদুসড়কে ৬টি এবং বাঙ্গালহালিয়া- রাজস্থলী সড়কে ২টি। মোট ১৮টি। এরমধ্যে ৭টি সেতু নির্মাণধীন রয়েছে। অবশিষ্ট ১১টি সেতু ডিপিবি’র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। সরেজমিন নানিয়ারচর ও কাউখালী উপজেলা ঘুরে দেখা গেছে, কোনো কোনো বেইলি সেতুতে নেই সেতুর পাটাতন। আবার কোনো কোনো সেতুর তলদেশ থেকে মাটি সরে গেছে এবং অনেক পুরোনো একেবারেই জরাজীর্ণ হয়ে গেছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন যানবাহন সহ পথচারী যাতায়াত করছেন। এই ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু পরিবর্তন করে কংক্রিটের বা পাকা সেতু নির্মাণের দাবি জানান স্থানীয়রা। নানিয়ারচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রগতি চাকমা ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু পরিবর্তন করে নতুন করে পাকা সেতু নির্মাণ করার জন্য সড়ক ও জনপথ বিভাগ ও বর্তমান সরকারের যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের কাছে দাবি জানান। রাঙ্গামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী রবিউল আওয়াল জানান, রাঙ্গামাটি একটি পাহাড়ি অঞ্চল। এখানে অনেক ছড়াই বিদ্যমান। তাই বেইলি সেতুর সংখ্যাও বেশি। চট্টগ্রামের জোনের আওয়তায় যে কয়েকটি বেইলি সেতু আছে, তা এক সঙ্গে বেইলিমুক্ত করার জন্য ডিপিবি তৈরি করেছেন। রাঙ্গামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমা জানান, রাঙ্গামাটিতে সড়ক বিভাগের অধীনে ৬টি সড়ক রয়েছে। এই সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ২৩২ কিলোমিটার। এরমধ্যে বর্তমানে ১৮টি বেইলি সেতু রয়েছে। বর্তমান সরকারের উদ্যোগে ১৮টির মধ্যে ৭টি বেইলি সেতু নির্মাণাধীন রয়েছে এবং বাকী ১১টি বেইলি সেতু পাকা সেতুতে উন্নীত করার জন্য ডিপিবি’র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তিনি আরো জানান, এই বেইলি সেতুগুলো পাকা সেতুতে উন্নীত হলে এখানকার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন হবে এবং আত্মকর্মসংস্থান ও পর্যটন শিল্পের বিকাশ বৃদ্ধি পাবে।

advertisement

এ বিভাগের আরও খবর

পাহাড়ি জেলা রাঙ্গামাটিতে বর্তমান সরকারের অবকাঠামোগত উন্নয়নের ফলে বদলে গেছে এখানকার মানুষের জনজীবন। বদলে গেছে পার্বত্য জনপদ। এক সময়কার পিছিয়ে পড়া পার্বত্য জনপদ এখন উন্নয়নের দিকে অনেকটা এগিয়ে গেছে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতুমুক্ত করতে রাঙ্গামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীনে ১৮টি স্থানে নির্মিত হচ্ছে কংক্রিটের সেতু। ওই স্থানগুলোতে থাকা ১৮টি পুরোনো ও ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু অপসারণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে ৭টি সেতু নির্মাণাধীন রয়েছে। অবশিষ্ট ১১টি সেতু ডিপিবি’র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। প্রকল্পটি শেষ হলে এই জেলাকে বেইলি সেতুমুক্ত ঘোষণা করা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ। সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, নির্মাণাধীন সেতুর মধ্যে রানীর হাট-কাউখালী সড়কের ৪টি, মানিকছড়ি-বগাছড়ি- মহালছড়ি- খাগড়াছড়ি সড়কে ৫টি, ঘাগড়া- বড়ইছড়ি- বাঙ্গালহালীয়া- বান্দরবান সড়কে ১টি,বগাছড়ি-নানিয়ারচর-লংগদুসড়কে ৬টি এবং বাঙ্গালহালিয়া- রাজস্থলী সড়কে ২টি। মোট ১৮টি। এরমধ্যে ৭টি সেতু নির্মাণধীন রয়েছে। অবশিষ্ট ১১টি সেতু ডিপিবি’র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। সরেজমিন নানিয়ারচর ও কাউখালী উপজেলা ঘুরে দেখা গেছে, কোনো কোনো বেইলি সেতুতে নেই সেতুর পাটাতন। আবার কোনো কোনো সেতুর তলদেশ থেকে মাটি সরে গেছে এবং অনেক পুরোনো একেবারেই জরাজীর্ণ হয়ে গেছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন যানবাহন সহ পথচারী যাতায়াত করছেন। এই ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু পরিবর্তন করে কংক্রিটের বা পাকা সেতু নির্মাণের দাবি জানান স্থানীয়রা। নানিয়ারচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রগতি চাকমা ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু পরিবর্তন করে নতুন করে পাকা সেতু নির্মাণ করার জন্য সড়ক ও জনপথ বিভাগ ও বর্তমান সরকারের যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের কাছে দাবি জানান। রাঙ্গামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী রবিউল আওয়াল জানান, রাঙ্গামাটি একটি পাহাড়ি অঞ্চল। এখানে অনেক ছড়াই বিদ্যমান। তাই বেইলি সেতুর সংখ্যাও বেশি। চট্টগ্রামের জোনের আওয়তায় যে কয়েকটি বেইলি সেতু আছে, তা এক সঙ্গে বেইলিমুক্ত করার জন্য ডিপিবি তৈরি করেছেন। রাঙ্গামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমা জানান, রাঙ্গামাটিতে সড়ক বিভাগের অধীনে ৬টি সড়ক রয়েছে। এই সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ২৩২ কিলোমিটার। এরমধ্যে বর্তমানে ১৮টি বেইলি সেতু রয়েছে। বর্তমান সরকারের উদ্যোগে ১৮টির মধ্যে ৭টি বেইলি সেতু নির্মাণাধীন রয়েছে এবং বাকী ১১টি বেইলি সেতু পাকা সেতুতে উন্নীত করার জন্য ডিপিবি’র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তিনি আরো জানান, এই বেইলি সেতুগুলো পাকা সেতুতে উন্নীত হলে এখানকার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন হবে এবং আত্মকর্মসংস্থান ও পর্যটন শিল্পের বিকাশ বৃদ্ধি পাবে।

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
সম্পাদক ও প্রকাশক
মুহা: সালাহউদ্দিন মিয়া
সম্পাদকীয় কার্যালয়

২ শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ সরণি, মগবাজার, ঢাকা-১২১৭। সম্পাদক কর্তৃক তুহিন প্রেস, ২১৯/২ ফকিরাপুল (১ম গলি), মতিঝিল, ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত ও প্রকাশিত।

ফোন : ০১৯১৪৭৫৩৮৬৮

E-mail: [email protected]