নিজস্ব প্রতিবেদক | সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | প্রিন্ট
চীনের বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ একটি আদর্শ ও নিরাপদ জায়গা। বাংলাদেশ সরকার অবকাঠামো, আইসিটি, সড়ক যোগাযোগ এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ আকর্ষণে পরিবেশ তৈরি করে দিচ্ছে। এসব উদ্যোগ চীনের বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াবে।
গত শনিবার ঢাকার পূর্বাচলের বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে বাংলাদেশ-চায়না চেম্বার অব কমার্স ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিসিসিআই) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। দ্য বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের ১০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিসিসিসিআই এবং চায়না এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশের (সিইএবি) সহযোগিতায় চীন দূতাবাস আয়োজিত তিন দিনের প্রদর্শনী উপলক্ষে এ সভার আয়োজন করা হয়।
‘চায়না-বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজেস হাইকোয়ালিটি ডেভেলপমেন্ট ফোরাম: অ্যাচিভমেন্টস এবং ওয়ে ফরওয়ার্ড’ শীর্ষক আলোচনায় অর্থনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়ন (ইআরডি) বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম জাহাঙ্গীর বলেন, ‘বাংলাদেশে চীনের বিনিয়োগ যথেষ্ট দৃশ্যমান। চীনের কোম্পানিগুলোর জন্য বাংলাদেশে বিনিয়োগ কম ঝুঁকিপূর্ণ। তাই আগামী দিনে বাংলাদেশে আরও বেশি চীনা
বিনিয়োগ আশা করছি।’
সিইএবির সভাপতি কে চ্যাংলিয়াং বলেন, চীনের কোম্পানিগুলোর মাধ্যমে বাংলাদেশে ৫৫০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ১২টি রাস্তা, ২১টি সেতু এবং ৫৪১ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের মোট সাতটি রেললাইন তৈরি হয়েছে। তিনি বলেন, এখন চীনের কোম্পানিগুলো উৎপাদনমুখী খাতে উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ করছে। তাদের কারখানা স্থাপনের ফলে বাংলাদেশে পাঁচ লাখের বেশি মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। ইপিজেড এলাকায় ২৫ শতাংশ বিনিয়োগকারীই চীনের।
Posted ২:০৬ অপরাহ্ণ | সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ajkerograbani.com | Salah Uddin