নিজস্ব প্রতিবেদক | শনিবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৪ | প্রিন্ট
মাস দুয়েক আগে নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের কিছুটা স্বস্তি দিয়েছিল গরুর মাংস। প্রতি কেজির দর ৭৫০ থেকে কমে ৬০০ টাকায় নেমেছিল। মাংসের দর কমার কারণে সবজির বাজারে দামেও স্বল্প সময়ের জন্য কিছুটা প্রভাব পড়ে। তবে ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে যাচ্ছিল, এই দামে মাংস বিক্রি করে তারা লোকসান গুনছে। তারপরও সংসদ নির্বাচনের দিন পর্যন্ত মাংসের দাম ৬৫০ টাকার মধ্যেই স্থিতিশীল ছিল। কিন্তু নির্বাচনের পরদিন থেকে লোকসান পুষিয়ে নেওয়ার অজুহাতে আবার গরুর মাংসের দর কেজিতে এক লাফে ৫০ থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত বাড়িয়ে দিয়েছে ব্যবসায়ীরা। তাদের দাবি, অসুস্থ প্রতিযোগিতা শুরু হওয়ায় এবং বিভিন্ন মহলের চাপ থাকায় দুই মাস তাদের হাজার হাজার টাকা লোকসান হয়েছে। এভাবে লোকসানের ভার টেনে নেওয়া তাদের পক্ষে আর সম্ভব নয়। অন্যদিকে আগামী কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে খামারিরা এখনই বিভিন্ন এলাকা থেকে গরু সংগ্রহ করছে। তারা মাঠ পর্যায়ে গরুর দর বাড়িয়েছে, যার প্রভাব পড়েছে মাংস বিক্রিতে। যদিও খামারিদের দাবি, তারা গরুর দর বাড়ায়নি।
ক্রেতারা বলছে, গরুর মাংস ৬৫০ টাকায় বিক্রি করেও ব্যবসায়ীরা লাভ করেছে। এখন রমজানের আগে আরও বেশি লাভ করতে তারা সবাই মিলে ফের সিন্ডিকেট করেছে। সামনে রমজান এলে এই দর হয়তো আরও বাড়ানো হবে। তাই এখনই বাজারে সরকারের কঠোর নজরদারি দরকার। মাস দুয়েক আগে ঢাকার মালিবাগ, শাহজাহানপুর,
Posted ২:৪০ পূর্বাহ্ণ | শনিবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৪
ajkerograbani.com | Salah Uddin