নিজস্ব প্রতিবেদক | সোমবার, ০৩ এপ্রিল ২০২৩ | প্রিন্ট
নানা সমস্যার মধ্যেও আগের বছরের তুলনায় এবারের রোজায় পণ্যের সরবরাহ ভালো বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
সোমবার (৩ এপ্রিল) রাজধানীর উত্তরায় রমজান উপলক্ষে ভর্তুকিমূল্যে পণ্য বিক্রির দ্বিতীয় ধাপের কার্যক্রম ও অস্থায়ী পণ্য সংরক্ষণাগার উদ্বোধন শেষে এ কথা বলেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, দেশে তিন কোটি মানুষ দরিদ্র। কিন্তু টিসিবি (ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ) পণ্যের সুবিধা পাচ্ছে প্রায় ৫ কোটি মানুষ।
এছাড়া ঢাকায় ১৩ লাখ পরিবার টিসিবির পণ্য পাচ্ছেন উল্লেখ করে টিপু মুনশি আরও বলেন, চলতি মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে দ্বিতীয় ধাপের পণ্য বিতরণ শেষ হবে।
এ সময় তিনি জানান, মাছ-মাংসের দাম নির্ধারণ করার দায়িত্ব তার নয়, প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের।
এবারের পণ্য বিক্রি কার্যক্রমে একজন ভোক্তা এক কেজি চিনি পাচ্ছেন ৬০ টাকায়, আর ৭০ টাকা দরে ২ কেজি মসুর ডাল ও ১১০ টাকা দরে পাচ্ছেন ২ লিটার সয়াবিন তেল।
রমজান মাসে টিসিবি ফ্যামিলি কার্ডধারীদের মধ্যে দুই ধাপে সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য বিক্রি করছে। যার প্রেক্ষিতে প্রথম ধাপে ৯ মার্চ থেকে বিক্রয় কার্যক্রম শুরু করেছিল টিসিবি, যা ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে ভর্তূকিমূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রম শুরু হলো সোমবার (৩ এপ্রিল), যা আগামী ১৫ এপ্রিলের মধ্যে শেষ হবে।
প্রথম ধাপে ৬০ টাকায় এক কেজি চিনি, ৭০ টাকা কেজি দরে সর্বোচ্চ দুই কেজি মসুর ডাল, ১১০ টাকা লিটার দরে সর্বোচ্চ দুই লিটার সয়াবিন তেল, ৫০ টাকা কেজি দরে ছোলা বিক্রি করা হয়েছিল। পাশাপাশি ঢাকা মহানগরীর কার্ডধারীদের মধ্যে ১০০ টাকা দরে এক কেজি খেজুর বিক্রি করা হয়েছিল। তবে দ্বিতীয় ধাপের টিসিবি বিক্রি কার্যক্রমে শুধু চিনি, ডাল ও সয়াবিন তেল বিক্রি করা হচ্ছে।
Posted ৭:২৫ পূর্বাহ্ণ | সোমবার, ০৩ এপ্রিল ২০২৩
ajkerograbani.com | Salah Uddin