সমাবর্তনে অংশ নেওয়া গ্র্যাজুয়েটদের অভিনন্দন জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই আমাদের শিক্ষার্থীরা জ্ঞান বিজ্ঞানে অগ্রগামী হবে, চিন্তা চেতনায় প্রগতিশীল হবে। সততা, মানবিকতা ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ, শরীর মনে সুস্থ এবং কর্মে উদ্যমী মানুষ হবে।’
উচ্চশিক্ষায় ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের ভূয়সী প্রশংসা করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘২০০১ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে দক্ষ গ্র্যাজুয়েট তৈরি করে আসছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদ বাংলাদেশ এবং বিশ্বের জন্য যোগ্য নেতৃত্ব তৈরি করতে একটি বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করতে চেয়েছিলেন। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় দক্ষতার সঙ্গে সেই কাজটি করে চলেছে।’
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের চেয়ারপারসন তামারা হাসান আবেদ বলেন, ‘আমরা আশা করি আমাদের গ্র্যাজুয়েটরা হবে প্রাণশক্তিতে ভরপুর। কারণ তারা এমন শিক্ষায় শিক্ষিত যা সমসাময়িক সমস্যার সমাধানে নিবেদিত এবং গ্লোবাল সাউথের কণ্ঠস্বরকে উচ্চকিত করে গ্র্যাজুয়েটদেরকে জ্ঞানী এবং যোগ্য করে গড়ে তুলতে সচেষ্ট, যা তাদেরকে সততার ও নৈতিকতার সঙ্গে তাদের পেশাগত জীবনকে পরিচালনা করতে সহায়তা করবে।